গ্রন্থমেলার সময়সূচি ঃ
ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন বিকাল ৩টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত বইমেলা খোলা থাকবে। ছুটির দিন বেলা ১১টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা এবং ২১ শে ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত মেলা খোলা থাকবে। প্রতি শুক্র ও শনিবারের প্রথম পর্বকে মেলা কর্তৃপক্ষ বলছে শিশু প্রহর। সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত চলবে এই শিশু প্রহর।
মেলার কোথায় কী থাকছে ঃ
অমর একুশে গ্রন্থমেলায় অংশ নিচ্ছে ৪০৯টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান।
গ্রন্থমেলা কমিটির সদস্য সচিব জালাল আহমেদ জানান, বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ এবং একাডেমির সামনের ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রায় চার লাখ বর্গফুট জায়গায় মেলা হবে। মেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশকে ১২টি চত্বরে সাজানো হয়েছে।
একাডেমি প্রাঙ্গণে ৮০টি প্রতিষ্ঠানকে ১১৪টি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে ৩২৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৫৪৯টি ইউনিট এবং বাংলা একাডেমিসহ ১৫টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে ১৫টি প্যাভিলিয়ন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
১০০টি লিটল ম্যাগাজিনকে বর্ধমান হাউসের দক্ষিণ পাশে লিটল ম্যাগাজিন কর্নার স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ক্ষুদ্র প্রকাশনা সংস্থা এবং ব্যক্তি উদ্যোগে যারা বই প্রকাশ করেছেন তাদের বই বিক্রি/প্রদর্শনের ব্যবস্থা থাকবে জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের স্টলে।
গ্রন্থমেলায় বাংলা একাডেমি প্রকাশিত বই ৩০ শতাংশ কমিশনে এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ২৫ শতাংশ কমিশনে বই বিক্রি করবে।
এবারও শিশুকর্নার মেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে থাকবে। এই কর্নারকে শিশুকিশোর বিনোদন ও শিক্ষামূলক অঙ্গসজ্জায় সজ্জিত করা হবে।
এবার মেলায় নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে।
টিএসসি ও দোয়েল চত্বর দিয়ে দুটি প্রধান প্রবেশপথ থাকছে। এরপর বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে তিনটি পথ, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ ও বেরোনোর আটটি পথ থাকবে। এবারই প্রথম সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য একটি নতুন প্রশস্ত গেইট নির্মাণ করা হয়েছে
No comments:
Post a Comment